বাংলায় ভোট যুদ্ধ থেকে ইংল্যান্ড বধ! কি হলো আজ সারাদিন?
নিউজ ডেস্ক: প্রিয় পাঠক দিনের শেষে বঙ্গ-ভারতী নিউজের তরফ থেকে আপনাদের কাছে তুলে ধরা হচ্ছে দিনের গুরুত্বপূর্ণ সব খবর। রাজ্য থেকে দেশ, কি ঘটলো ‘আজ সারাদিন’? দেখে নিন একনজরে এবং জেনে নিন বিস্তারিতভাবে।
কংগ্রেসের প্রার্থী ঘোষণা না হওয়া সত্ত্বেও, দক্ষিণ মালদহের ফেস্টুনে ইশা খান চৌধুরীর নাম
বেজে গেছে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের দামামা। যদিও এখনো অবধি সরকারিভাবে দিন ঘোষণা করা হয়নি, তবে জয়কে পাখির চোখ করে ইতিমধ্যেই সমস্ত রাজনৈতিক দল ময়দানে নেমে পড়েছে প্রচার করতে। পাশাপাশি, প্রার্থী বাছাই নিয়েও মাথা লাগাচ্ছে সকলে। তবে এরই মাঝে, কংগ্রেসের কোন প্রার্থী ঘোষণা না হওয়া সত্ত্বেও, ময়দানে নেমে পড়েছেন আবু হাসেম খান চৌধুরীর পুত্র ইশা খান চৌধুরী।
এখানেই শেষ নয়, রীতিমতো কর্মীসভাও ডেকে ফেলেছেন তিনি দক্ষিণ মালদহের বৈষ্ণবনগরের প্রমোদ ভবনে, যেখানে উপস্থিত ছিলেন অনেকেই। এছাড়াও, কালিয়াচক-৩ ব্লক কংগ্রেস কমিটির আয়োজিত সেই কর্মসূচির মঞ্চে যেই ফেস্টুন লাগানো হয়েছে, তাতে ইশা খান চৌধুরীকে দক্ষিণ মালদহ লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী বলে দেখানো হয়েছে। মঞ্চ থেকে কংগ্রেসের ব্লক কমিটির সাধারণ সম্পাদক আকমল হোসেন বলেন, “এবার এখান থেকে প্রার্থী হচ্ছেন ইশা খান চৌধুরী এবং ওনাকে বিপুল ভোটে জয়যুক্ত করতেই হবে।”
এই ঘটনার জেরে ইতিমধ্যেই হইচই পড়ে গেছে গোটা মালদায়। আবু হাশেম খান চৌধুরীর পরিবার মারফত জানে গিয়েছে যে শারীরিক অসুস্থতার কারণে তিনি বালিগঞ্জে রয়েছেন চিকিৎসার জন্য। এই প্রসঙ্গে আবু হাসেম পুত্র, তথা সুজাপুরের প্রাক্তন বিধায়ক, ইশা খান চৌধুরী জানিয়েছেন, “দেখুন এটা নিয়ে কেন যে এত বিতর্ক হচ্ছে আমি বুঝতে পারছিনা কারণ বাবা নিজেই জানিয়ে দিয়েছেন যে উনি প্রার্থী হয়ে দাঁড়াতে পারবেন না এবং উনি চান যে দক্ষিণ মালদহ কেন্দ্রে আমিই প্রার্থী হই, তাই প্রদেশ নেতৃত্বের কাছেও আমার নাম পাঠিয়েছেন। ওরাও আমার নাম সুপারিশ করে হাইকমান্ডের কাছে পাঠিয়েছে। সুতরাং এবার প্রার্থী আমিই হচ্ছি।”
চিনা আগ্রাসন ঠেকাতে সেলা গিরিপথের দ্বিতীয় সুড়ঙ্গ উদ্বোধন মোদির
ভারত-চীন যুদ্ধে উত্তপ্ত জাতীয় রাজনীতি। চিনা ফৌজের সক্রিয়তা চাপ বাড়িয়েছে ভারতীয় সেনার উপর। এই বিষয়টিকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি তুলোধোনা করেছেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি সহ প্রতিরক্ষামন্ত্রকে। অন্যদিকে, কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকেও দাবি করা হয়েছে যে দেশে সেনাবাহিনী চীন আগ্রাসন রুখতে সফল হয়েছে।
তবে এবার আরো বড় পদক্ষেপ নিতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। অরুণাচল প্রদেশের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার দিকে চীন বাহিনীকে এগোতে দেখে নতুন সুড়ঙ্গপথের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শনিবার সেই রাজ্যে গিয়ে চিন সীমান্তবর্তী সেলা গিরিপথের দ্বিতীয় সুড়ঙ্গটির উদ্বোধন করেন তিনি। জানা গিয়েছে যে এর উচ্চতা ১৩০০০ ফুট এবং এর দ্বারা তাওয়াংয়ের এলএসির কাছে সহজে যেতে পারবে ভারতীয় সেনা।
উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রী বক্তৃতায় দাবি করেন যে, “আশা করি আপনারা সকলেই শুনেছেন যে মোদির গ্যারান্টি কি? আপনারা সকলেই এর গুরুত্ব বুঝতে পারবেন অরুনাচল এলেই। গোটা উত্তর-পূর্ব আজ এর সাক্ষী হল। আমার এখনো মনে আছে যে ২০১৯ সালে আমি এটার শিলান্যাস করেছিলাম এবং আজ আমি এটার উদ্বোধন করলাম।”
সুত্র মারফত জানা গিয়েছে যে সবমিলিয়ে গোটা অরুণাচলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ৪১ হাজার কোটি টাকার উন্নয়নমূলক প্রকল্প উদ্বোধন করেছেন। পাশাপাশি, গোটা উত্তর-পূর্ব মিলিয়ে, তিনি উদ্বোধন করেছেন ৫৫,৬০০ কোটি টাকার উন্নয়নমূলক প্রকল্প। রাজনৈতিক মহল মনে করছেন যে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের আগে মোদির এই স্ট্র্যাটেজি অনেকটাই কাজে আসবে বিজেপির। এবার দেখার বিষয় যে শেষ পর্যন্ত অরুণাচল থেকে কেমন সাড়া পান তিনি।
আসন্ন ডার্বি ম্যাচের টিকিটের দাম নিয়ে মুখ খুললো আয়োজক ইস্টবেঙ্গল
অবশেষে কাটল ডার্বি ম্যাচের টিকিট নিয়ে জট! কেন মোহনবাগান গ্যালারির টিকিটের দাম ইস্টবেঙ্গল গ্যালারির চেয়ে বেশি রাখা হয়েছিল, তা নিয়ে মুখ খুলল লাল-হলুদ শিবির। ক্লাবের তরফ থেকে একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয় এই প্রসঙ্গে। তারা স্পষ্টভাবে জানায় যে কোনরকমের কোন বৈষম্য করা হয়নি। পাশাপাশি, এটাও জানানো হয় যে টিকিটের দাম বাড়া-কমা সর্বত্রই চলে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “মোহনবাগান সমর্থকদের মনে টিকিটের দাম নিয়ে যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে, সেগুলি আমরা দূর করতে চাই। জানি ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে, তবে আমরা সকলকে এটা জানানোর প্রয়োজন মনি করি যে টিকিটের মূল্য সর্বত্রই বাড়া-কমে। এর আগে যখন ডার্বি ম্যাচ খেলা হয়েছিল তখন মোহনবাগান সমর্থকদের জন্য টিকিটের দাম কমানো হয়েছিল এবং আমরাও সেটাই করেছি নিজেদের সমর্থকদের জন্য। ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের সঙ্গেও এই নিয়ে আমরা আলোচনায় বসেছিলাম এবং ফুটবলেরদের কথা মাথায় রেখে সেখানে ঠিক করা হয় যে দাম সকলের জন্যই এক হবে এবং এটি কার্যকর করা হবে এই মুহূর্তেই।”
উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই ইস্টবেঙ্গলের প্লে অফ খেলার দরজা বন্ধ হয়ে গেছে। অন্যদিকে, সুপার কাপের পর ফের ছন্দে ফিরেছে আন্তনিয় লোপেজ আবাসের ছেলেরা, অর্থাৎ মোহনবাগান সুপার জায়েন্ট বাহিনী। বাংলার শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের ব্রিগেডের জন্য যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে ম্যাচ নির্ধারিত সময়ের একঘন্টা বাদে খেলা হবে। অন্যদিকে আয়োজক ইস্টবেঙ্গলের তরফ থেকে পরিবহন মন্ত্রী স্নেহাশীষ চক্রবর্তী ও কলকাতা মেট্রো রেলের কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়ে আবেদন করা হয়েছে যেন পর্যাপ্ত পরিমাণের বাস ও মেট্রোর আয়োজন করা হয়। মনে করা হচ্ছে যে ম্যাচ দেরিতে শুরু হলে, শেষও দেরিতেই হবে এবং যারা দূর থেকে আসবেন তাদের বাড়ি যেতে সমস্যা হতে পারে। তাই এমন আবেদন লাল-হলুদ ক্লাবের পক্ষ থেকে। এবার দেখার বিষয় যে শেষ পর্যন্ত ফিরতি ডার্বি ম্যাচে জেতে কারা।
স্পিন দাপটের সামনে আত্মসমর্পণ! ধর্মশালায় তৃতীয় দিনে ইংল্যান্ডকে বধ করলো টিম ইন্ডিয়া
তরুণ-তারকা জুটি মাত করলো ব্রিটিশ বাহিনীদের। দেশের মাটিতে বড় ব্যবধানে টেস্ট সিরিজ জিতলো টিম ইন্ডিয়া। ধর্মশালায় ইংল্যান্ডকে এক ইনিংস ও ৬৪ রানে পরাজিত করল তারা। সৌজন্যে স্পিন দাপট। কুলদীপ-অশ্বিন-জাদেজা জুটি রীতিমত কোমর ভেঙে দেয় বেন স্টোকসদের। অন্যদিকে ব্যাট হাতেও তাক লাগিয়ে দিয়েছেন তরুণ ক্রিকেটাররা। অর্ধশতরান আসে যশস্বী জয়েসওয়াল, সারফারাজ খান ও অভিষেক ঘটানো ক্রিকেটার দেবদত্ত পাদিক্কাল। এছাড়া শতরান করেন শুভমান গিল। সবমিলিয়ে, চলতি সিরিজে সমস্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষায় সফলভাবে উত্তীর্ণ হয়েছেন রোহিত শর্মা ও তাঁর ব্রিগেড।
শনিবার ছিল তৃতীয় দিনের খেলা। তবে নেমেই দ্রুত দুটি উইকেট হারায় ভারত। অর্থাৎ ৪৭৭ রানে সকলের ফিরে যায় প্যাভিলিয়নে। তবে নেমেই শুরুটা একেবারে ভালো হয়নি ইংল্যান্ডের। পড়তে শুরু করে একের পর এক উইকেট। জো রুট ছাড়া কেউই তেমন দাগ কাটতে পারেনি দলের ব্যাটারদের মধ্যে। এই ইনিংসে ফাইফার নেন শততম টেস্ট খেলা রবিচন্দ্রন অশ্বিন। অন্তিম উইকেটটি পড়তেই আনন্দে ফেটে পড়ে গোটা স্টেডিয়াম। ডাগআউটেও দেখা যায় সকলের হাসিমুখ। সবমিলিয়ে, ভারতের এই জয় আনন্দ দিয়েছে ময়দানে উপস্থিত সকল দর্শকদের শুরু করে সকল ভারতীয় ক্রিকেটপ্রেমীদের। ম্যাচের সেরা ঘোষণা করা হয় কুলদীপ যাদবকে এবং সিরিজের সেরা হন তরুণ ওপেনার যশস্বী জয়েসওয়াল। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে দুজনেই তুলে ধরলেন ম্যাচ ও সিরিজ ঘিরে নিজেদের অভিজ্ঞতা।
কুলদীপ যাদব বলেন, “আমি দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের ফল পেয়েছি। আমি রাঁচিতে সত্যি খুব ভালো বোলিং করেছিলাম। ওখানকার উইকেটটা যদিও স্লো ছিল, তবে যেভাবে আমি ড্রিফ্ট করাচ্ছিলাম, সেটা সত্যিই দুর্দান্ত ছিল। ওখানে বেন স্টোকসের উইকেটটা আমার বেশ ভালো লেগেছিল। এছাড়া ক্রলির উইকেটটাও আমি বেশ আনন্দের সঙ্গে উপভোগ করেছি। আমি শুধু গুড লেন্থে পিচ করার উপরই মনোযোগ দিচ্ছিলাম আর টেস্টের মতো একটা ফরমেটে এটাই খুব জরুরি। কখনোই ব্যাটার কি করছে, সেটা নিয়ে ভাবা বেশি উচিত নয়। আমার নিজের রিদিমই আমার খুব ভালো লেগেছে। তবে এর জন্য আমি পুরো কৃতিত্বটাই দেবো আমাদের ব্যাটিং কোচকে। শুধু প্রতিভার ক্ষেত্রেই নয়, মানসিক ক্ষেত্রেও উনি আমাকে অনেক সাহায্য করেছেন অনুশীলনের সময় এবং তৈরি করতে।”
অন্যদিকে যশস্বী জয়েসওয়াল বলেন, “সত্যি বলতে গেলে আমি সিরিজটাতে প্রচন্ড আনন্দ করেছি। বিশেষ করে যেভাবে আমি খেলেছি সেটাই আমার খুব ভালো লেগেছে। আমার প্ল্যান একটাই ছিল এবং সেটা হলো যদি আমি মনে করি কোন বোলারকে আক্রমণ করবো, তো আমি সেটাই করবো। নিজের পরিকল্পনা থেকে আমি একবারও সরে আসেনি। আমি এই সিরিজে ম্যাচ-বাই-ম্যাচ জিনিসটাকে দেখেছি এবং সেটার জন্য অনেক লাভ হয়েছে। পাশাপাশি, আমার মাথায় এটাও চলছিল যে দল যাতে ম্যাচ জেতে, তাতে আমি কি করে অবদান রাখবো। তবে দিনের শেষে আমরা সিরিজ জিতেছি, এটাই বড় ব্যাপার।”
‘বেঙ্গল ব্যাটেল’ অন! একে অপরকে আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে তৃণমূল ও বিজেপি
বাংলায় নির্বাচনী-প্রচার লড়াই তুঙ্গে! একদিকে শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস প্রস্তুতি নিচ্ছে আগামীকালের ব্রিগেড-সভার জন্য। আবার অন্যদিকে শাসকদলের উপর আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে প্রাক্তন বিচারপতি, তথা বিজেপি নেতা, অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এমনকি রাষ্ট্রপতি শাসনেরও দাবি জানিয়েছেন তিনি। সবমিলিয়ে, দিদিরাজ্যে চলছে হাড্ডাহাড্ডি ভোট যুদ্ধ। না তৃণমূল, না বিজেপি, কেউই এক ইঞ্চি জমি ছাড়তে ইচ্ছুক নয় একে অপরকে।
শনিবার, অর্থাৎ ৯ই মার্চ, সকাল ১১:১৫ নাগাদ শিলিগুড়ির বাগডোগরা বিমানবন্দরে পৌঁছতেই সাংবাদিকরা ঘিরে ধরেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে। সেখানে তিনি বলেন, “এই মুহূর্তে রাজ্যের অবস্থা নিয়ে কিছু বলার নেই। অত্যন্ত খারাপ পর্যায়ে চলে গেছে। আইনশৃঙ্খলা বলে তো কিছু নেই, তার উপর এখানে পুলিশ রীতিমতো সাংবাদিক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষকে হেনস্তা করে। গণতন্ত্র বলে জিনিসটাই বাংলায় নেই। তবে হ্যাঁ এমন অবস্থা আর খুব বেশিদিন থাকবেনা। আমি মনে করি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ৩৫৬ ধারা জারি করা দরকার।” এরপরই প্রাক্তন বিচারপতিকে প্রশ্ন করা হয় সন্দেশখালি কান্ড সম্পর্কে। সেই প্রশ্নের উত্তরে বসিরহাট সাংসদ নুসরাত জাহানের সমালোচনা করে তিনি বলেন, “ইডির উপর হামলা হয়েছে মাস দুয়েক হয়ে গেলো। তারপরও কেন তিনি সেখানে সাধারণ মানুষের সঙ্গে দেখা করতে যাননি?”
তবে কাওয়াখালি ময়দানে আয়োজিত সভায় উঠেই প্রাক্তন বিচারপতি তৃণমূলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে দিলেন। অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “পশ্চিমবঙ্গের রাজত্ব করছে একটি দল যার নাম আমি মুখেও আনতে চাইনা। কারণ এই দলটি চরম দুর্নীতিগ্রস্ত। শিক্ষা থেকে খাদ্য, সবকিছুতেই এরা দুর্নীতি করেছে। একেবারে শেষ করে দিয়েছে সবকিছু। শিক্ষামন্ত্রী হোক কি খাদ্যমন্ত্রী, দুজনেই এখন জেল খাটছে। তবে আমাদের সামনে এবার লোকসভা নির্বাচন রয়েছে এবং সময় এসে গেছে এই দুর্নীতিগ্রস্ত দলটাকে একটা শিক্ষা দেওয়ার। এদের বুঝিয়ে দিতে হবে যে এদের দিন আস্তে আস্তে শেষ হয়ে আসছে। চলুন সকলে এখানে শপথ নি যে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে একটাও ভোট তৃণমূলকে দেওয়া হবেনা। যদিও আমরা খবর পেয়ে গেছি যে দলটা ভিতর থেকেই ভাঙতে শুরু করেছে। ২০২৬ সালের এদের বিদায় করতে হবে। সুতরাং নো ভোট টু তৃণমূল। একটাও ভোট দেওয়া হবেনা তাদের।”
অন্যদিকে জনগর্জন সভার আগে তার ভিডিও প্রকাশ্যে আনলো তৃণমূল কংগ্রেস। ৩৩ সেকেন্ডের এই অ্যানিমেটেড ভিডিওটিতে বিজেপিকে তুলনা করা হয়েছে ব্রিটিশ অত্যাচারী ও জমিদারদের সঙ্গে। পাশাপাশি, বার্তাও দেওয়া হয় যে গেরুয়া শিবিরের বিরুদ্ধে আওয়াজ ওঠাবে বাংলার আমজনতা এবং উপরে ফেলা হবে। সুতরাং আগামী এক মাস নির্বাচন যুদ্ধের জন্য বাংলায় যে ব্যস্ততার চিত্র দেখা যাবে, তা একেবারেই স্পষ্ট।
‘আজ সারাদিন’ আজ এই পর্যন্তই। আগামীকাল আমরা ফের আপনাদের কাছে ফিরে আসবো দিনের সব নজরকাড়া খবর নিয়ে। ধন্যবাদ। শুভরাত্রি।