দেবজিৎ মুখার্জি: গত অক্টোবরের (৬.২১ শতাংশ) থেকে অনেকটাই কম খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার। নভেম্বরে তা পৌঁছেছে ৫.৪৮ শতাংশে। এমনটাই জানা গিয়েছে প্রকাশিত সরকারি তথ্য অনুযায়ী। সংবাদ সংস্থা রয়টার্স ৫.৫৩ শতাংশ হবে বলে দাবি করেছিল। কিন্তু তার চেয়েও কম হয়েছে।
মনে করা হচ্ছে বাজারে টাটকা সবজির জোগান বাড়তেই এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। সম্প্রতি, আরবিআইয়ের প্রাক্তন গভার্নার শক্তিকান্ত দাস জানিয়েছিলেন যে মুদ্রাস্ফীতির ঝুঁকি রয়েছে আর্থিক অস্থিরতা এবং জলবায়ু থেকে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে। তিনি দাবি করেছিলেন যে হার আরও বাড়তে পারে ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে হ্রাস পাওয়ার আগে
উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে আরবিআইয়ের মুদ্রানীতি কমিটি, তথা এমপিসি, দাবি করেছিল যে চলতি অর্থবর্ষে অর্থনৈতিক বৃদ্ধি ৭.২ শতাংশ থেকে ৬.৬ শতাংশ কমতে পারে। নিরপেক্ষ অবস্থান বজায় রেখে হার কমানোর দাবিও জানিয়েছিল মূল্যবৃদ্ধির চাপ কম হলে।